
Lesson-1
Number Distribution
Unit | MCQ | SA | Descriptive | Total |
Introduction to Networking | 1×2=2 | 1×2=2 | 4 | |
Internet | 1×1=1 | 1×2=2 | 3 | |
HTML | 1×3=3 | 1×3=3 | 7X1=7 | 13 |
GRAND TOTAL | 20 |
এই অধ্যয়ে আমরা পড়ব বিভিন্ন প্রকার সিগন্যাল সম্পর্কে(Different types of Signal)
- নেটওয়াকিং কাকে বলে ? এর সুবিধা ও আসুবিধা এবং এর ব্যবহার ।
- অ্যানালগ ও ডিজিট্যাল সিগন্যাল কাকে বলে এবং এর সুবিধা অসুবিধা এবংপার্থক্য ।
নেটওয়াকিং কাকে বলে ?
একাধিক কম্পিউটার যখন একত্রে কোনো মাধ্যম দ্বারা যুক্ত হয়ে পরস্পরের মধ্যে যুক্ত হয়ে পরস্পরের মধ্যে তথ্যা আদান প্রদান করতে পারে তখন সম্পূর্ণ সিস্টেমটিকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলে ।
শুধু কম্পিউটারই এর মুল উৎস নয় এর সাথে অন্যান্য স্ংশ্লিষ্ট যন্ত্রাদিও নেটওয়ার্ক সিস্টেমের সাথে যুক্ত থাকে ।
অথবা
দুই বা ততোধিক কম্পিউটার যখন তার বা বেতার মাধ্যের দ্বারা যুক্ত হয়ে তথ্য আদান প্রদান করে তখন কম্পিউটার গুলির সং যুক্তিকরন কে নেটওয়াকিং বলে ।
নোড কাকে বলে ? ( What is Node? )
নেটওয়ার্কে যুক্ত সমস্ত কম্পিটার গুলিকে নোড বলে ।
প্রথম নেটওয়ার্কের নাম কী ? (What is the name of first Network?)
আমেরিকার সামরিক বা প্রতিরক্ষা সংস্থা ARPA (Advance Research Project Agency) সর্বপ্রথম ARPANET ( Advance Research Project Agency Network) নামের নেটওয়াকিং ব্যবস্থা তৈরি করে ।
নেটওয়াকিং ব্যবস্থার সুবিধা ও অসুবিধা লেখ ।( Advantage & Disadvantage of Networking)
সুবিধাঃ
- Resource বা সম্পদের মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায় ।
- খুব সহজে এবং দ্রুততার সাথে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় তথ্য আদান প্রদান করা যায় ।
- নেটওয়াকিং ব্যবস্থা ব্যবহারের ফলে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর তথ্য আদানপ্রদানে সময় কম অপচয় হয় ।
- Network ব্যবহারের ফলে কেন্দ্রীয় সংরক্ষন মিডিয়া বা Server এর মাধ্যমে তথ্য সঞ্চয় করা যায় ।
অসুবিধাঃ
- নেটওয়ার্ক স্থাপনের প্রথমিক খরচ অনেক বেশি ।
- এটি একটি জটিল ব্যবস্থা যার ফলে তথা আদান প্রদানে অনেক সময় অসুবিধা হতে পারে ।
- পরিচালনার জন্য উপযুক্ত জ্ঞান থাকা প্রয়োজন ।
- তথ্যের নিরাপত্তা অনেক ক্ষেত্রে ব্যহত হয় ।
- নেটওয়ার্ক ব্যবস্থার জন্য আলাদা Software এর প্রয়োজন ।
নেটওয়ার্কের ব্যবহার লেখ (Use of Network)
- ফাইলের আদান প্রদান করতে
- ইন্টারনেট ব্যবস্থায়।
- Banking পরিসবায়।
- Social Networking এর ক্ষেত্রে ।
- Video Conferencing, Chatting, Email ইত্যাদি ক্ষেত্রে ।
Downloading কাকে বলে?
Server থেকে Client Computer এ ফাইল আসা কে Downloading বলে ।
Uploading কাকে বলে?
Client Computer থেকে Server এ ফাইল পঠানো কে Downloading বলে ।
Signal কত প্রকার ও কী কী ?
Signal প্রধানত দুই প্রকার :
1)অ্যানালগ সিগন্যাল (Analog Signal)
2)ডিজিটাল সিগন্যাল(Digital Signal)
অ্যানালগ সিগন্যাল (Analog Signal) কাকে বলে ?
সময় এবং বিস্তারের সাপেক্ষে পরিবর্তনশীল ধারাবাহিক ডেটাকে অ্যানালগ সিগন্যাল বলে । একে Sine Wave দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।
ডিজিট্যাল সিগন্যাল (Digital Signal) কাকে বলে ?
বাইনারি 0(False) এবং 1(True) ডিজিটগুলি ব্যবহার করে গঠিত ডেটা কে ডিজিট্যাল সিগন্যাল বলে । এটি একধরনের বিচ্ছিন্ন বা পৃথক সিখন্যাল । একে Square Wave বলে ।
একটি Sine Wave বা ওয়েভফর্মের বৈশিষ্ট্যগুলি কী ?
একটি Sine Wave বা ওয়েভফর্মের তিনটি বৈশিষ্ট্য থাকে –
১) অ্যামপ্লিচ্যুড (Amplitide)
২) ফ্রিকোয়েন্সি (Frequency)
৩) ফেজ (Phase)
অ্যামপ্লিচ্যুড (Amplitide) কাকে বলে ?
কোনো সিগন্যালের সর্ব্বোচ্চ এবং সর্ব্বোনিম্ন পয়েন্টের দুরত্ব কে অ্যমপ্লিচ্যুড (Amplitide) বলে ।

ফ্রিকোয়েন্সি(Frequency) কাকে বলে ?
কোনো সিগন্যালের প্রতি সেকেন্ডে যতগুলি নির্দিষ্ট আকারের ওয়েভ প্যাটার্ন তৈরি করে তাকে ওই সিগ্যনালের ফ্রিকোয়েন্সি (Frequency) বলে ।

ফেজ (Phase) কাকে বলে ?
কোনো সিগন্যালের সাথে অরিজিন্যল (Original) বা রেফারেন্স ওয়েবের আপেক্ষিক অবস্থাকে দশা বা ফেজ বলে ।

অ্যানালগ সিগন্যালের সুবিধা কী কী? (Advantage of Analog Signal)
অ্যানালগ সিগন্যালের সুবিধা (Advantage of Analog Signal) হল –
- এটি তুলনামুলকভাবে সঠিক তথ্য উপস্থাপন করে ।
- অডিও বা ভিডিও তথ্য প্রেরণের ক্ষেত্রে এই সিগন্যাল খুবই উপকারী ।
- এটি তুলনামুলক কম ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে ।
অ্যানালগ সিগন্যালের অসুবিধা কী কী? (Disadvantage of Analog Signal)
অ্যানালগ সিগন্যালের অসুবিধা হল ঃ
- সিগন্যালের নয়েস (Noise) বা ডিসটরসন (Distortion) এর সমস্যা দূর করা কঠিন ।
- এই সিগন্যালগুলির মধ্যে ক্রস টক ( Cross Talk) সমস্যা দূর করা যায় না ।
ডিজিট্যাল সিগন্যালের সুবিধা কী কী? (Advantage of Digital Signal)
ডিজিট্যাল সিগন্যালের সুবিধা হলো –
- এই সিগন্যাল দুরবর্তি স্থানে পাঠানর জন্য আদর্শ ।
- Noise তুলনামুলক কম ।
ডিজিট্যাল সিগন্যালের অসুবিধা কী কী? (Disadvantage of Digital Signal)
ডিজিট্যাল সিগন্যালের অসুবিধা হলো –
- ডেটা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি ।
2. এই সিগন্যালের ক্ষেত্রে Sampling ত্রুটির সম্ভাবনা বেশি ।
3. ডেটা Transmission এর ক্ষেত্রে অধিক Bandwidth প্রয়োজন ।
অ্যানালগ ও ডিজিট্যাল সিগন্যালের মধ্যে পার্থক্য লেখ
অ্যানালগ সিগন্যাল | ডিজিট্যাল সিগন্যাল |
এটি কন্টিনিউয়াস সিগন্যাল | এটি ডিসক্রিট সিগন্যাল |
এটি সাইন ওয়েব দ্বারা বোঝান হয় । | এটি স্কোয়ার ওয়েব দ্বারা বোঝান হয় |
ইলেকক্ট্রো ম্যাগনেটিক ওয়েব । | Digital signal On (1) এবং Off (0) এই দুটি অঙ্কের দ্বারা সৃটি । |
অডিও এবং ভিডিও ডেটা প্রেরণের জন্য এই সংকেট উপযোগী । | লিখিত ডেটা (text) প্রেরনের জন্য এই সংকেত উপযোগী । |
এই Signal পাঠাতে কম Bandwidth প্রয়োজন । | এই Signal পাঠাতে বেশি Bandwidth এর প্রয়োজন । |
Analog Data সংক্ষিপ্ত করন সহজ সাধ্য নয় । | এই Signal সহজে সংক্ষিপ্ত করা যায় । |
এই Signal শব্দের দ্বারা খুব কম প্রভাবিত হয় । | এই Signal শব্দের দ্বারা যথেষ্ট প্রভাবিত হয় । |
অ্যানালগ কমিউনিকেশন কাকে বলে ?
যে কমিউনিকেশন সিস্টেমে অ্যানালগ সিগন্যাল ব্যবহৃত হয় তাকে অ্যানালগ কমিউনিকেশন বলে ।
ডিজিট্যাল কমিউনিকেশন কাকে বলে ?
যে কমিউনিকেশন সিস্টেমে ডিজিট্যাল সিগন্যাল ব্যবহৃত হয় তাকে ডিজিট্যাল কমিউনিকেশন বলে ।
মডিউলেশন কাকে বলে ?
ডিজিট্যাল সিগন্যাল যখন ডেটা ট্রন্সমিট করার কাজে ব্যবহৃত হয় তাকে মডিউলেশন বলে ।
যেমনঃ একটি মডেম অ্যানালগ সিগন্যাল কে ডিজিট্যাল সিগন্যালে মডিউলেশন বা রুপান্তরিত করে ।
