mynetedu

Lesson-1

Number Distribution

  Unit   MCQ SA Descriptive Total
Introduction to Networking1×2=21×2=24
Internet1×1=11×2=23
HTML1×3=31×3=37X1=713
GRAND TOTAL20

এই অধ্যয়ে আমরা পড়ব বিভিন্ন প্রকার সিগন্যাল সম্পর্কে(Different types of Signal)

  • নেটওয়াকিং কাকে বলে ? এর সুবিধা ও আসুবিধা এবং এর ব্যবহার ।
  • অ্যানালগ ও ডিজিট্যাল সিগন্যাল কাকে বলে এবং এর সুবিধা অসুবিধা এবংপার্থক্য ।

নেটওয়াকিং কাকে বলে ?

একাধিক কম্পিউটার যখন একত্রে কোনো মাধ্যম দ্বারা যুক্ত হয়ে পরস্পরের মধ্যে যুক্ত হয়ে পরস্পরের মধ্যে তথ্যা আদান প্রদান করতে পারে তখন সম্পূর্ণ সিস্টেমটিকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলে ।

শুধু কম্পিউটারই এর মুল উৎস নয় এর সাথে অন্যান্য স্ংশ্লিষ্ট যন্ত্রাদিও নেটওয়ার্ক সিস্টেমের সাথে যুক্ত থাকে ।

অথবা

দুই বা ততোধিক কম্পিউটার যখন তার বা বেতার মাধ্যের দ্বারা যুক্ত হয়ে তথ্য আদান প্রদান করে তখন কম্পিউটার গুলির সং যুক্তিকরন কে নেটওয়াকিং বলে ।

নোড কাকে বলে ? ( What is Node? )

নেটওয়ার্কে যুক্ত সমস্ত কম্পিটার গুলিকে নোড বলে ।

প্রথম নেটওয়ার্কের নাম কী ? (What is the name of first Network?)

আমেরিকার সামরিক বা প্রতিরক্ষা সংস্থা ARPA (Advance Research Project Agency) সর্বপ্রথম ARPANET ( Advance Research Project Agency Network) নামের নেটওয়াকিং ব্যবস্থা তৈরি করে ।

নেটওয়াকিং ব্যবস্থার সুবিধা ও অসুবিধা লেখ ।( Advantage & Disadvantage of Networking)

সুবিধাঃ

  • Resource বা সম্পদের মিলিতভাবে ব্যবহার করা যায় ।
  • খুব সহজে এবং দ্রুততার সাথে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় তথ্য আদান প্রদান করা যায় ।
  • নেটওয়াকিং ব্যবস্থা ব্যবহারের ফলে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর তথ্য আদানপ্রদানে সময় কম অপচয় হয় ।
  • Network ব্যবহারের ফলে কেন্দ্রীয় সংরক্ষন মিডিয়া বা Server  এর মাধ্যমে তথ্য সঞ্চয় করা যায় ।

অসুবিধাঃ

  • নেটওয়ার্ক স্থাপনের প্রথমিক খরচ অনেক বেশি ।
  • এটি একটি জটিল ব্যবস্থা যার ফলে তথা আদান প্রদানে অনেক সময় অসুবিধা হতে পারে ।
  • পরিচালনার জন্য উপযুক্ত জ্ঞান থাকা প্রয়োজন ।
  • তথ্যের নিরাপত্তা অনেক ক্ষেত্রে ব্যহত হয় ।
  • নেটওয়ার্ক ব্যবস্থার জন্য আলাদা Software এর প্রয়োজন ।

নেটওয়ার্কের ব্যবহার লেখ (Use of Network)

  • ফাইলের আদান প্রদান করতে
  • ইন্টারনেট ব্যবস্থায়।
  • Banking পরিসবায়।
  • Social Networking এর ক্ষেত্রে ।
  • Video Conferencing, Chatting, Email ইত্যাদি ক্ষেত্রে ।

Downloading কাকে বলে?

Server থেকে Client Computer এ ফাইল আসা কে Downloading বলে ।

Uploading কাকে বলে?

Client Computer থেকে Server এ ফাইল পঠানো কে Downloading বলে ।

Signal কত প্রকার ও কী কী ?

Signal প্রধানত দুই প্রকার :

1)অ্যানালগ সিগন্যাল (Analog Signal)

2)ডিজিটাল সিগন্যাল(Digital Signal)

অ্যানালগ সিগন্যাল (Analog Signal) কাকে বলে ?

সময় এবং বিস্তারের সাপেক্ষে পরিবর্তনশীল ধারাবাহিক ডেটাকে অ্যানালগ সিগন্যাল বলে । একে Sine Wave দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।

ডিজিট্যাল সিগন্যাল (Digital Signal) কাকে বলে ?

বাইনারি 0(False) এবং 1(True) ডিজিটগুলি ব্যবহার করে গঠিত ডেটা কে ডিজিট্যাল সিগন্যাল বলে ।  এটি একধরনের বিচ্ছিন্ন বা পৃথক সিখন্যাল । একে  Square Wave  বলে ।

একটি Sine Wave বা ওয়েভফর্মের বৈশিষ্ট্যগুলি কী ?

একটি Sine Wave বা ওয়েভফর্মের তিনটি বৈশিষ্ট্য থাকে –

১) অ্যামপ্লিচ্যুড (Amplitide)

২) ফ্রিকোয়েন্সি (Frequency)

৩) ফেজ (Phase)

অ্যামপ্লিচ্যুড (Amplitide) কাকে বলে ?

কোনো সিগন্যালের সর্ব্বোচ্চ এবং সর্ব্বোনিম্ন পয়েন্টের দুরত্ব কে অ্যমপ্লিচ্যুড (Amplitide) বলে ।

Amplitude_MyNetEdu

ফ্রিকোয়েন্সি(Frequency) কাকে বলে ?

কোনো সিগন্যালের প্রতি সেকেন্ডে যতগুলি নির্দিষ্ট আকারের ওয়েভ প্যাটার্ন তৈরি করে তাকে ওই সিগ্যনালের ফ্রিকোয়েন্সি (Frequency) বলে ।

 Frequency_MyNetEdu

ফেজ (Phase) কাকে বলে ?

কোনো সিগন্যালের সাথে অরিজিন্যল (Original) বা রেফারেন্স ওয়েবের আপেক্ষিক অবস্থাকে দশা বা ফেজ বলে ।

Phase_MyNetEdu

অ্যানালগ সিগন্যালের সুবিধা কী কী? (Advantage of Analog Signal)

অ্যানালগ সিগন্যালের সুবিধা (Advantage of Analog Signal) হল –

  • এটি তুলনামুলকভাবে সঠিক তথ্য উপস্থাপন করে ।
  • অডিও বা ভিডিও তথ্য প্রেরণের ক্ষেত্রে এই সিগন্যাল খুবই উপকারী ।
  • এটি তুলনামুলক কম ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে ।

অ্যানালগ সিগন্যালের অসুবিধা কী কী? (Disadvantage of Analog Signal)

অ্যানালগ সিগন্যালের অসুবিধা হল ঃ

  • সিগন্যালের নয়েস (Noise) বা ডিসটরসন (Distortion) এর সমস্যা দূর করা কঠিন ।
  • এই সিগন্যালগুলির মধ্যে ক্রস টক ( Cross Talk) সমস্যা দূর করা যায় না ।

ডিজিট্যাল সিগন্যালের সুবিধা কী কী? (Advantage of Digital Signal)

ডিজিট্যাল সিগন্যালের সুবিধা হলো –

  1. এই সিগন্যাল দুরবর্তি স্থানে পাঠানর জন্য আদর্শ ।
  2. Noise তুলনামুলক কম ।

ডিজিট্যাল সিগন্যালের অসুবিধা কী কী? (Disadvantage of Digital Signal)

ডিজিট্যাল সিগন্যালের অসুবিধা হলো –

  1. ডেটা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি ।

2. এই সিগন্যালের ক্ষেত্রে Sampling ত্রুটির সম্ভাবনা বেশি ।

3. ডেটা Transmission এর ক্ষেত্রে অধিক Bandwidth প্রয়োজন ।

অ্যানালগ ও ডিজিট্যাল সিগন্যালের মধ্যে পার্থক্য লেখ

অ্যানালগ সিগন্যালডিজিট্যাল সিগন্যাল
এটি কন্টিনিউয়াস সিগন্যাল এটি ডিসক্রিট সিগন্যাল
এটি সাইন ওয়েব দ্বারা বোঝান হয় ।এটি স্কোয়ার ওয়েব দ্বারা বোঝান হয়
ইলেকক্ট্রো ম্যাগনেটিক ওয়েব । Digital signal On (1) এবং Off (0) এই দুটি অঙ্কের দ্বারা সৃটি ।
অডিও এবং ভিডিও ডেটা প্রেরণের জন্য এই সংকেট উপযোগী ।লিখিত ডেটা (text) প্রেরনের জন্য এই সংকেত উপযোগী ।
এই Signal পাঠাতে কম Bandwidth প্রয়োজন ।এই Signal পাঠাতে বেশি Bandwidth এর প্রয়োজন ।
Analog Data সংক্ষিপ্ত করন সহজ সাধ্য নয় ।এই Signal সহজে সংক্ষিপ্ত করা যায় ।
এই Signal শব্দের দ্বারা খুব কম প্রভাবিত হয় ।এই Signal শব্দের দ্বারা  যথেষ্ট প্রভাবিত হয় ।

অ্যানালগ কমিউনিকেশন কাকে বলে ?

যে কমিউনিকেশন সিস্টেমে অ্যানালগ সিগন্যাল ব্যবহৃত হয় তাকে অ্যানালগ কমিউনিকেশন বলে ।

ডিজিট্যাল কমিউনিকেশন কাকে বলে ?

যে কমিউনিকেশন সিস্টেমে ডিজিট্যাল সিগন্যাল ব্যবহৃত হয় তাকে ডিজিট্যাল কমিউনিকেশন বলে ।

মডিউলেশন কাকে বলে ?

ডিজিট্যাল সিগন্যাল যখন ডেটা ট্রন্সমিট করার কাজে ব্যবহৃত হয় তাকে মডিউলেশন বলে ।

যেমনঃ একটি মডেম অ্যানালগ সিগন্যাল কে ডিজিট্যাল সিগন্যালে মডিউলেশন বা রুপান্তরিত করে ।

mynetedu

Leave a Reply